ফাইভার কোন ধরনের মার্কেটপ্লেস-ফাইভারে গিগ এবং একাউন্ট তৈরির পদ্ধতি

ফাইভার কোন ধরনের মার্কেটপ্লেস এবং ফাইভার একাউন্ট খোলার উপায় সম্পর্কে আপনি যদি জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য।

ফাইভার কোন ধরনের মার্কেটপ্লেস


কারণ আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ফাইভারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আপনাদের সাথে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করব তাই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ করার অনুরোধ রইলো।

সূচিপএঃ ফাইভার কোন ধরনের মার্কেটপ্লেস-ফাইভারে গিগ এবং একাউন্ট তৈরির পদ্ধতি

ফাইভার কোন ধরনের মার্কেটপ্লেস

ফাইভার কোন ধরনের মার্কেটপ্লেস এ সম্পর্কে আপনারা হয়তোবা অনেকেই জানেন না আসলে ফাইভার হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল অনলাইন মার্কেটপ্লেস যেখানে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সাররা তাদের স্কিলকে কাজে লাগিয়ে ইনকাম করে থাকে এখানে মূলত দুই ধরনের ব্যক্তি থাকে একজন বায়ার এবং একজন সেলার। 
এখানে মূলত সেলার বলতে একজন ফ্রিল্যান্সারকে বোঝানো হয়েছে যে কিনা ফাইভারে তার বিভিন্ন সেবা বা স্কিল সুন্দরভাবে প্রোফাইল আকারে সাজিয়ে রাখে এবং সেখান থেকে বিভিন্ন বায়ার তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী ফ্রিল্যান্সারদের কাছ থেকে সেবা কিনে থাকে। 

ফাইভারে মূলত বিভিন্ন রকম সেবা পাওয়া যায় যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, কন্টেন রাইটিং, ভিডিও এডিটিং, কোডিং প্রোগ্রামিং ইত্যাদি। ফাইভার প্রথমদিকে ৫ ডলার নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল কিন্তু বর্তমানে এটি এখন অন্যতম অনলাইন ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস হিসেবে নিজেদের জায়গা করে নিয়েছে। 

বাংলাদেশে অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যারা ফাইভার এ কাজ করে মাসে লাখ টাকারও বেশি ইনকাম করছে ফাইভার এত বেশি জনপ্রিয় হওয়ার পেছনে একটি কারণ হচ্ছে এখানে আপনি যেকোনো ধরনের ছোটখাটো কাজের অভিজ্ঞতা থাকলেও কাজ করতে পারবেন যা অন্যান্য মার্কেটপ্লেসে সম্ভব নয়।

আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ে যে সেক্টর নিয়ে ফাইভারে কাজ করতে চাচ্ছেন সেই সেক্টরে আপনি যদি অনেক বেশি অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন এবং আপনি যদি কয়েকটি ক্লায়েন্টের অর্ডার কমপ্লিট করে থাকেন এবং সেই ক্লায়েন্টগুলো যদি সন্তুষ্ট হয়ে আপনাকে ভালো একটি ফিডব্যাক দেয় তাহলে আপনি পরবর্তীতে একজন টোপ রেটেড সেলার হয়ে ফাইভারে কাজ করতে পারেন এতে করে পূর্বের চেয়ে আপনি আরো বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ফাইভার একাউন্ট খোলার উপায়

ফাইভার কোন ধরনের মার্কেটপ্লেস এ সম্পর্কে আপনার ইতিমধ্যে জেনে গেছেন তাই এবার ফাইভার একাউন্ট খোলার উপায় সম্পর্কে আপনাদের সাথে আর্টিকেলের এই অংশে বিস্তারিত আলোচনা করব। বর্তমানে সবচাইতে জনপ্রিয় একটি মার্কেটপ্লেস হচ্ছে ফাইভার আর এই মার্কেটপ্লেসকে কাজে লাগিয়ে প্রত্যেকটি ফ্রিল্যান্সার তাদের সেবা বিক্রি করে মাসে লাখ টাকারও উপরে ইনকাম করছে। 

তাই আপনার যদি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে আপনিও চাইলে ফাইভারে একটি একাউন্ট তৈরি করে বায়ারদের অর্ডার কমপ্লিট করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন আর তার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রফেশনাল ভাবে ফাইভারে একাউন্ট তৈরি করতে হবে আর এই অ্যাকাউন্ট কিভাবে তৈরি করবেন এই সম্পর্কে আজকে এখানে আলোচনা করব।

১। সর্বপ্রথম আপনাকে ফাইভারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.fiverr.com এ যেতে হবে এরপর পাশে থাকা জয়েন অথবা সাইন আপ বাটনে ক্লিক করতে হবে।

২। ফাইভারে আপনি তিনভাবে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন জিমেইল দিয়ে গুগল একাউন্টে অথবা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে সবচেয়ে ভালো হয় আপনি যদি একাউন্টটি জিমেইল দিয়ে তৈরি করেন।
৩। জিমেইল দিয়ে যদি সাইন আপ করেন তাহলে জিমেইলে একটি কোড যাবে সে কোডটি সেখানে বসে দিতে হবে এরপর ফাইভারে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে আপনি ফ্রিল্যান্সিং buying করবেন নাকি selling করবেন সে অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে এখানে আপনি অবশ্যই selling অপশনটি সিলেক্ট করবেন।

৪। এরপর আপনার কাছে আরো কিছু ক্যাটাগরি আসবে যেমন আপনি ফাইভারে পার্ট টাইম কাজ করবেন নাকি ফুল টাইম এবং আপনি এখানে কেমন অভিজ্ঞ এ সকল বিষয় আপনাকে সেখানে সিলেট করতে হবে।

৫। ক্যাটাগরি সিলেক্ট করা হয়ে গেলে আপনার নাম ঠিকানা ছবি ইত্যাদি সেখানে দিতে হবে এবং আপনি কোন বিষয়ের উপরে কাজ করবেন সে বিষয়টিও সিলেক্ট করতে হবে এবং সর্বশেষ সে বিষয়ের উপরে একটি সুন্দর করে ডিসক্রিপশন লিখতে হবে তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে।

ফাইভার এর কাজ কি

ফাইভার কোন ধরনের মার্কেটপ্লেস এবং ফাইভার এর কাজ কি এ সম্পর্কে জানতে হলে আপনাদেরকে আর্টিকেলের এই অংশটি খুব গুরুত্ব সহকারে পড়তে হবে। 

বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং ইন্টারন্যাশনাল একটি মার্কেটপ্লেস হচ্ছে ফাইভার যেখানে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন কাজ যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি প্রদান করতে পারবে এবং গ্রাহকরা তাদের প্রয়োজনমতো এ সকল কাজ তাদেরকে দিয়ে করিয়ে নিতে পারবে। 
এই মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে আপনি বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকেই সেবা কিনতে বা বিক্রি করতে পারবেন এছাড়াও এখানে আপনি সর্বনিম্ন ৫ ডলার এর মধ্যেও বিভিন্ন সেবা কিনতে পারবেন। 

ফাইভারে যারা অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার রয়েছে তারা তাদের কাজ দ্বারা যদি বায়ারদেরকে খুশি করতে পারে তাহলে বায়াররা সে সকল ফ্রিল্যান্সারদের আইডিতে গিয়ে সেখানে বিভিন্ন রকম রিভিউ দেয় এতে করে সে টপ রেটেড সেলার হতে পারে।

ফাইভারে গিগ তৈরির পদ্ধতি

বর্তমানে অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যারা ফাইভারের মত মার্কেটপ্লেসে কাজ করে ইনকাম করতে চায় কিন্তু কিভাবে ফাইবারে প্রফেশনাল ভাবে গিগ তৈরি করতে হয় এ সম্পর্কে জানি না তাই আজকে আর্টিকেলে আমরা ফাইভারে গিগ তৈরির পদ্ধতি সম্পর্কে কয়েকটি ধাপে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করব।

ধাপে ১: প্রথমে আপনি আপনার ফাইভার একাউন্টে ওপেন করবেন এবং ওপেন করার পর সেখান থেকে ডান পাশে থাকা আপনার নামের একটি সংখ্যা থাকবে সেখানে ক্লিক করে প্রোফাইলে চলে যাবেন প্রোফাইলে গেলে দেখতে পাবেন ক্রিয়েট এ নিউ গিগ নামে একটি অপশন রয়েছে সেখানে ক্লিক করবেন তাহলে আপনাকে গিগ দেওয়ার পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে।
ধাপ ২: ফাইভারে গিগ দেওয়ার জন্য আপনাকে কয়েকটি ধাপ অতিক্রম করতে হবে এর মধ্যে প্রথম ধাপে আপনাকে একটি গিগ টাইটেল দিতে হবে গিগ টাইটেল বলতে আপনি যে বিষয় নিয়ে ফাইভারে গিগটি দিতে চাইছেন সে বিষয়ের উপরে। 

I will থেকে শুরু করে কিছু কথা লিখতে হবে যেমন মনে করেন আপনি লোগো ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে চাইছেন তাহলে সেখানে লোগো ডিজাইন নিয়ে একটি টাইটেল আপনাকে দিতে হবে। এরপর আপনাকে অবশ্যই একটি ক্যাটাগরি সিলেক্ট করতে হবে আপনি এই লোগো ডিজাইন নিয়ে কাজ করেন তাহলে লোগো ডিজাইন সম্পর্কিত একটি ক্যাটাগরি সেখানে দিতে হবে। 

এবং সর্বশেষ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটি বিষয় সেটি হচ্ছে ট্যাগ আপনি যে বিষয়ে কাজ করবেন সে বিষয়ে সম্পর্কিত সুন্দর করে একটি ট্যাগ আপনাকে দিতে হবে ট্যাগটি দেওয়ার পূর্বে অবশ্যই ভালো হবে রিচার্জ করে দিবেন এরপর সব কাজ শেষ হয়ে গেলে সেভ এন্ড কন্টিনিউস বাটনে চাপ দিবেন এরপর আপনাদেরকে পরের ধাপে নিয়ে যাবে।

ধাপ ৩: এর পরের ধাপে এসে আপনি কাজটি বায়ারকে বেসিক, স্ট্যান্ডার, এবং প্রিমিয়াম কত দিনে এবং কত ডলারে করে দেবেন এ সম্পর্কে সেখানে উল্লেখ করতে হবে। 

মনে করেন বেসিকে কাজটি আপনি একদিনে পাঁচ ডলারের বিনিময়ে করে দেবেন আবার একই কাজ স্টান্ডারে কাজটি দুই দিনে ১০ ডলার এবং প্রিমিয়াম তিনদিনে ২০ ডলার আর এভাবে করে সেখানে বেসিক স্ট্যান্ডার এবং প্রিমিয়াম এর অপশন গুলো পূরণ করবেন এবং এরপর নিচে থাকা সেভেন কন্টিনিউস বাটনে চাপ দিয়ে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে।

ধাপ ৪: এরপর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয় সেটি হচ্ছে ডেসক্রিপশন লেখা আপনি যে সম্পর্কে মার্কেটপ্লেসে কাজ করবেন সেই সম্পর্কে সুন্দর করে একটি ডেসক্রিপশন লিখতে হবে আপনি চাইলে এক্ষেত্রে এ আই অথবা বিভিন্ন মানুষের ডেসক্রিপশন থেকেও কিছু আইডিয়া নিতে পারেন কিন্তু কপি করা যাবে না এ বিষয়ে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। 

ডেসক্রিপশন লেখা হলে সেখানে বায়ারদের কিছু প্রশ্ন এবং প্রশ্নের উত্তর আপনার নিজেকে দিতে হবে এবং এরপর একটি আপনি যে সম্পর্কে মার্কেটপ্লেসে কাজ করবেন সে সম্পর্কিত একটি ছবি সুন্দর করে এডিট করে সেখানে দিয়ে ভেরিফাই অপশনে চাপ দিলেই আপনার গিগ তৈরি সম্পূর্ণ হবে।

ফাইভারে গিগ কতটা গুরুত্বপূর্ণ

ফাইভার কোন ধরনের মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে আমরা আর্টিকেলের উপরের অংশে বিস্তারিত আলোচনা করেছি তাই এবার ফাইভারে গিগ কতটা গুরুত্বপূর্ণ এই নিয়ে আর্টিকেলের এই অংশে বিস্তারিত আলোচনা করব। একজন ফ্রিল্যান্সারের জন্য ফাইভারে গিগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় কারণ এর মাধ্যমে একজন ফ্রিল্যান্সার বায়ারের কাছে কাজ পেয়ে থাকে। 

এছাড়াও ফাইভারে গিগ দেওয়ার মাধ্যমে আপনি ক্লায়েন্টের সাথে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবেন এবং এর ফলে আপনি আপনার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে নিজের পরিচিতি বৃদ্ধি করতে পারবেন। 
এবং আপনি যখন ফাইভারে সুন্দর করে একটি গিগ তৈরি করবেন এবং বায়ারেরা আপনার সেই গিগ এর কাজ থেকে থেকে সন্তুষ্ট হয়ে আপনাকে ভালো একটি রেটিং দিবে যা ভবিষ্যতে আপনার গিগকে অন্যান্য বায়ারের কাছে পৌঁছাতে সাহায্য করবে। 

এছাড়াও আপনার যখন ফাইভারে ভালো একটি রেটিং থাকবে তখন আপনার কাজের ডিমান্ড অনেক বেড়ে যাবে যার ফলে আপনি আগের চেয়ে অনেক ডলার ইনকাম করতে পারবেন।

ফাইভার গিগ টাইটেল কেমন হলে ভালো হয়

ফাইভার গিগ টাইটেল কেমন হলে ভালো হয় এ সম্পর্কে আপনারা অনেকেই এখন পর্যন্ত জানেন না যার ফলে আপনাদের ফাইভারের গিগ এখনো ভালোভাবে রেঙ্ক করছে না যার জন্য আপনি ক্লাইন্টও পাচ্ছেন না তাই কিভাবে ফাইভারে একটি ভালো গিগ টাইটেল এ সম্পর্কে আর্টিকেলের এই অংশে বিস্তারিত আলোচনা করব তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

১। গিগ টাইটেল দেওয়ার সময় চেষ্টা করবেন আপনি কি কাজ করেন বা আপনার কোন কাজে অভিজ্ঞতা রয়েছে সে কাজ সম্পর্কে সুস্পষ্ট একটি ধারণা সংক্ষেপে দেওয়া যাতে করে বায়ারেরা খুব সহজেই আপনার কাজ বা সেবা সম্পর্কে জানতে পারে।

২। প্রয়োজনে ফাইবারে গিয়ে বড় বড় ২০ থেকে ৩০ টি ফ্রিল্যান্সারদের গিগ টাইটেল ভালোভাবে পড়ে রিসার্চ করবেন যে তারা কিভাবে তাদের গিগ টাইটেল লিখে যে সেভাবে করে আপনিও লেখার চেষ্টা করবেন।
৩। এছাড়াও আপনি যে বিষয়ের উপরে গিগ টাইটেল সাজাবেন সে বিষয়ে আপনার অনেক ভালো একটি অভিজ্ঞতা রয়েছে এটি সেখানে বোঝাতে হবে এবং সেখানে কিছু আকর্ষণীয় শব্দ যেমন করব , বানাবো ভিডিও এডিট করবো ইত্যাদি এড করবেন।

৪। এবং গিগ টাইটেলটি অবশ্যই ৮০ অক্ষরের মধ্যে রাখার চেষ্টা করবেন এবং সেখানে আপনি উল্লেখ করবেন যে কত কম সময়ের মধ্যে আপনি কাজটি করতে পারেন এতে করে বায়ার খুব সহজে বুঝতে পারবে আপনি একজন প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার।

লেখকের মন্তব্য

বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি অনলাইন ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস হচ্ছে ফাইভার যা একজন প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সারের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ কারণ এ সকল মার্কেটপ্লেসগুলো আছে বলে আজকে বিশ্বজুড়ে ফ্রিল্যান্সারদের এত বেশি চাহিদা। 

এছাড়াও ফাইভার নতুন নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য অনেক নির্ভরযোগ্য একটি প্ল্যাটফর্ম তারা এখান থেকে খুব সহজে কাজ শিখে ইনকাম করতে পারবে তার জন্য কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে যা আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। 

তাই আপনাদের কাছে আজকের আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আর্টিকেলটি অবশ্যই লাইক কমেন্ট এবং একটি শেয়ার করবেন এবং এ ধরনের আরো নতুন নতুন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে যুক্ত থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

rsfahim it নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url